skip to content
Monday, July 1, 2024

skip to content
Homeপুজোওপার বাংলার শারদীয়া, চলছে প্রস্তুতি

ওপার বাংলার শারদীয়া, চলছে প্রস্তুতি

ওপার বাংলায় দুর্গাপুজো নিয়ে নানা কাহিনি প্রচলিত

Follow Us :

কলকাতা: হাতে গোনা আর মাত্র কিন্তু কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। তারপরেই বাঙালির (Bengali) সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজো (Durga Pujo 2023)। এখনই আকাশে-বাতাসে শারদীয়ার গন্ধ। কলকাতার দুর্গাপুজোর ইতিহাস বহুচর্চিত। কিন্তু আজ একটু পড়শি দেশের দুর্গাপুজোর ইতিহাস সম্পর্কে জানা যাক? ওপার বাংলায় দুর্গাপুজো কী ভাবে শুরু হল তা নিয়ে নানা কাহিনি কিন্তু প্রচলিত রয়েছে।

তবে ইতিমধ্যেই কিন্তু ক্লাব কমিটি থেকে শুরু করে, প্রতিমা তৈরিতেও সমানভাবে ব্যস্তটা চোখে পড়ছে। তবে সেই চিত্রটা শুধুমাত্র কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে নয়, ওপার বাংলাতেও দুর্গাপুজোকে ঘিরে একই রকম ব্যস্ততা তুঙ্গে রয়েছে।

আরও পড়ুন: কাউন্টডাউন শুরু, অস্ট্রেলিয়ায়ও যেন এক টুকরো তিলোত্তমার ছোঁয়া

গত বছর বাংলাদেশে প্রায় ৩১ হাজার দুর্গাপুজো হয়েছিল। আর এবার বাংলাদেশে দুর্গাপুজোর সংখ্যা বেড়েছে আরও হাজারেরও বেশি। আর সেই দুর্গাপুজোকে ঘিরে পুজো কমিটির অমৃত শিল্পীদের পাশাপাশি প্রশাসনিক কর্তাদের ব্যস্ততাও কিন্তু তুঙ্গে রয়েছে এখন।

বাংলাদেশ প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ২৪ ঘণ্টাই মণ্ডপে থাকবেন পুজো কমিটির সদস্যরা। কড়া নজরদারি চলবে মণ্ডপ চত্ত্বরে। জানা গিয়েছে, দফায় দফায় মণ্ডপ পাহারা দেবেন তারা। এছাড়াও থাকছে আধা সামরিক বাহিনীর নিরাপত্তা। পাশাপাশি পুলিশ লাগাতার মোবাইল ভ্যানে পুজো মণ্ডপ টহল দিয়ে বেড়াবে। এছাড়াও প্রতিটি পুজো মণ্ডপে সিসিটিভি বসানোর নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ প্রশাসন।

ভাদ্র শেষে আশ্বিন মাসে শুক্লপক্ষ থেকেই শুরু হয় দেবীপক্ষ। অনেকেই হয়তো জানেন না, শারদীয়া দুর্গাপুজোকে আসলে অকালবোধ বলা হয়। কালিকা পুরাণ ও বৃহদ্ধর্ম পুরাণ মতে, শ্রীরাম ও রাবণের তুমুল যুদ্ধের সময় এই শরতেই দেবী দুর্গাকে আরাধনা করা হয়। এই দুই পুরাণেই উল্লেখ রয়েছে, যুদ্ধে রামকে সাহায্য করা জন্য ব্রহ্মা ও মহাদেব দুর্গার বোধন ও পুজো করেছিলেন। তবে তন্ত্রশাস্ত্র মতে, সকল স্থানই হল দেবী দুর্গার, সকল সময়ই হল দুর্গাপুজোর।

অন্য খবর দেখুন:

RELATED ARTICLES

Most Popular